পড়া মনে রাখার উপায় – এবার পড়া মনে থাকবেই ইনশাআল্লাহ

আজকের ব্লকের মধ্যে পড়াশোনা মনে রাখার উপায় তার সহজ এবং গুরুত্বপূর্ণ উপায় আপনাদের কে শিখিয়ে দেব inshallah. শুধুমাত্র পড়া না, যেকোন বিষয় আপনি যদি এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করেন তাহলে খুব সহজেই মনে রাখতে সক্ষম হবেন. আশা করি, আজকের পর পড়া মনে রাখার উপায় জেনে নিজেরও উপর এপ্লাই করলে অনেক সুবিধা এবং উপকৃত হবেন।

আমাদের জীবনে অনেক ঘটনা আমাদের স্মরণ আছে, আবার কখনো কখনো রিসেন্টলি কিছু ঘটনাগুলো আমরা ভুলে যাই. এই সমস্ত বিষয়ে হয়তোবা আপনার অথবা অন্য কারোর এমনটা হয়ে থাকে। আসলে মনে রাখার বিষয়টি আমাদের মানব দেহে মাথায় সবথেকে মূল.

তাই আপনার ব্রেন আপনার যেকোনো বিষয় অথবা পড়ালেখা ইত্যাদি মনে রাখার মূল বিষয়।

আপনি যদি আপনার ব্রেইন কে সঠিকভাবে ট্রিটমেন্ট দিতে পারেন, তাহলে আশাকরি আপনি যেকোন বিষয়ে অথবা পড়ালেখা ইত্যাদি খুব সহজেই মনে রাখতে পারবেন। তাই আমরা এই ব্লগের মধ্যে আপনার ব্রেইন কে কিভাবে ট্রিটমেন্ট দেওয়া যায়, সেই বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করব.

এ ব্লকের মধ্যে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করবো যা অনুসরণ করলে আপনি অবশ্যই আপনার পড়ালেখা অথবা যে কোন বিষয়ে খুব সহজেই অনুসরণ অথবা মনে করতে পারবেন।

আপনি যদি আউটসোর্সিং করতে ইচ্ছুক হন, তাহলে এই ব্লগে আপনার জন্য। আমরা ব্লকের মধ্যে আউটসোর্সিং করার জন্য যে বিষয় জানা এবং সেখানে দরকার সেই বিষয়গুলো খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছি। ব্লগ টি পড়লে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।

পাঁচটি পড়া মনে রাখার উপায় – Pora mone rakhar upai (গুরুত্বপূর্ণ)

এই পোস্ট এর প্রত্যেকটি তথ্য বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকার ডক্টর এবং বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী লেখা হয়েছে। যা খুবই অথেনটিক এবং বিশ্বাসযোগ্য। আমরা সর্বক্ষণে আপনার উপকার জন্য এই ব্লকগুলি লিখে থাকি, যদি ভালো লাগে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

1. ফিজিক্যাল ব্যায়াম

আমরা আশা, করি আপনি উপরের অংশে পড়ে বুঝতে পেরেছেন পড়া মনে রাখার উপায় => গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ব্রেন। আর এই ব্রেন কেই শক্তিশালী এবং সক্রিয় করতে ফিজিক্যালি ব্যায়াম করতে হয়.

ব্যায়াম করার ফলে আপনার হৃদপিণ্ড বেশি বেশি কাজ করে এর ফলে আপনার ব্লাড ফ্লো বৃদ্ধি পায়, যা শরীরের মধ্যে আপনার ব্রেনের জন্য নিউট্রিয়েন্ট তৈরি করে. ফলে আপনার ব্রেইন সঠিক এবং সক্রিয়ভাবে কাজ করতে সক্ষম হয়.
পড়া মনে রাখার উপায়
পড়া মনে রাখার উপায়

ফলে খুব সহজেই আপনার ব্রেইন যেকোন বিষয় মনে রাখতে সক্ষম হবে. তাই যেকোনো বিষয় স্মরণ অথবা মনে রাখার জন্য অবশ্যই ফিজিক্যাল ব্যায়াম করে নিবেন, তাহলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি হবে ফলে গ্লুকোজ তৈরি হবে আর ওই গ্লুকোজ আপনার ব্রেইন কে ঠান্ডা রাখবে।

অনেকে হয়তো বা বলতে পারে ব্যায়াম করলে আমি তো দুর্বল হয়ে যাব, তবে এটা সত্য কথা না. কারণ ব্যায়াম করলে আপনি শারীরিক শক্তি এবং ফিজিক্যাল অনেক উপকার পাবেন। আর এমন ব্যায়াম করবেন না, যে ব্যায়াম করার ফলে আপনি খুবই দুর্বল হয়ে পড়বেন। শুধু মাত্র দশ থেকে বারো বার বুকডাউন দিতে পারেন, যার ফলে শারীরিক শক্তি বেশি ক্ষয় হবে না. ফলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে।

2. পড়ালেখার মাঝে বিরতি

আপনি যখন উপরের পয়েন্ট (ব্যায়াম) অনুসরণ করে ব্যায়াম করার পর পড়ালেখা শুরু করবেন, হয়তোবা আপনি একটানা ৩0 অথবা ৫0 মিনিট পর্যন্ত পড়তে পারেন। তারপর অবশ্যই পড়ার বিরতি নেবেন, অবশ্যই ওই বিরতি মধ্যে পড়ার কথা চিন্তা করার দরকার, নাই ১০ থেকে 1৫ মিনিট বিরতি নিতে পারেন।

হতে পারে ওই বিরতি টাইম সবুজ প্রকৃতি দেখা অথবা বন্ধুবান্ধব দের সাথে কথাবার্তা ইত্যাদি কাজের মধ্যে কাটাবেন। এর ফলে আপনার ব্রেনে ওই পড়া টা পর্যায়ক্রমে মেমোরিতে জমা হতে থাকবে।

পড়া মনে রাখার উপায়
পড়া মনে রাখার উপায়
3. আকর্ষণ অনুভব

পড়ার প্রতি আকর্ষণ অনুভব করা। চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে, মানুষ যদি কোন কিছুর প্রতি আকর্ষণ অনুভব করে তাহলে সেই বিষয়টি অন্তরে অথবা মেমোরিতে খুব সহজে রূপান্তরিত করা সম্ভব হয়।

তাই যখনই পড়া শুরু করবেন তখনই ওই পড়া আকর্ষণীয় এবং ভালোবাসা ইত্যাদি উপায় বের করে তারপর পড়া শুরু করবেন। তাহলে দেখবেন আপনার স্মৃতিতে দীর্ঘস্থায়ী ভাবে জামা থাকবে।

ওই পড়া অথবা কাজটি নিয়ে আপনি সুন্দর একটি স্বপ্ন তৈরি করতে পারেন, যে স্বপ্নটি আপনার জীবন পরিবর্তনের সক্ষম হবে. তাহলে দেখবেন আপনার পড়ার জন্য আগ্রহ এবং চাহিদা তৈরি হচ্ছে। আর তখনই ওই পড়াটি আপনার মনে থাকার সহজ উপায় হয়ে দাঁড়াবে।

4. কালারিং বা মার্কার পেন ব্যবহার

প্রয়োজনে আপনি ওই পড়ার বইটিকে অথবা পড়ার লাইনটি কে সুন্দর ভাবে মার্কার অথবা কালারিং পেন দিয়ে আন্ডারলাইন করে ফেলুন। অথবা ওই পড়ার্টি কে নিয়ে সুন্দর একটা গল্প লিখতে পারেন এবং কোন ডিজাইন তৈরি করতে পারেন। তাহলে দেখবেন আপনার মাথার মধ্যে ওই পড়াটি নিয়ে সেই গল্প অথবা ডিজাইনটি স্মৃতি হিসেবে গেঁথে যাবে। ফলে পড়ার্টি মনে রাখতে সক্ষম হবে.

আপনি যদি ওই পড়াকে কালারিং অথবা নকশা তৈরি করেন, তাহলে আপনার ভিজুয়াল ইফেক্ট ভালোভাবে কাজ করবে। যার ফলে আপনি ওই পড়াটিকে সহজে মনে রাখতে পারবেন

সেই তৈরিকৃত গল্প অথবা নকশাটি নিয়ে পরবর্তীতে আরেকটু চিন্তাভাবনা করা. তাহলে দেখবেন চিরস্থায়ী ব্রেনে মেমোরিতে আপনার পড়াটি মনে থাকবে ইনশাল্লাহ।

5. বেশি বেশি পড়া অথবা অনুসরণ করা

আমাদের ব্রেনের মেমোরি তে বিভক্তি রয়েছে, ক্ষণস্থায়ী এবং দীর্ঘস্থায়ী। আমরা যখন কোন কিছু শুনি বা পড়ি সেগুলোই প্রাথমিক অবস্থায় ক্ষণস্থায়ী মেমোরিতে জমা থাকে।

সেগুলো যদি বারেবারে চর্চা করি or কিছুক্ষণ / কিছুদিন পরপর পড়ি তাহলে সেই পড়া অথবা কাজ পর্যায়ক্রমে দীর্ঘস্থায়ী মেমোরিতে জমা হতে থাকে। এর ফলে যেকোনো পড়া অথবা কাজ আমরা খুব সহজেই চিরস্থায়ীভাবে মাথায় জমা রাখতে সক্ষম হয়.

তাই অবশ্যই যেকোনো পড়া সময় করে বারবার -বেশি বেশি পড়া try করা. তাহলে ক্ষণস্থায়ী থেকে দীর্ঘস্থায়ী মেমোরিতে আপনার পড়া স্থানান্তর হয়ে যাবে। The exact rules of reading and writing.

গুরুত্বপূর্ণ : একটি পড়া সম্পন্ন করার পর, তা কখনো সাথে সাথে মনে করার অথবা পড়ার চেষ্টা করবেন না. এবং সময় নিয়ে কিছু দিন অথবা কিছুক্ষণ পর সেই পড়াটি মনে করার অথবা লেখার চেষ্টা করবেন। তাহলে ক্ষণস্থায়ী থেকে দীর্ঘস্থায়ী তে চলে আসবে।

6. লিখে বা ছবি এঁকে পড়া

নিউরো সাইন্স এর মোতে কিছু লিখলে বা ছবি আঁকলে ব্রেনের অধিকাংশ জায়গায় উদ্দীপিত হয় এবং সেই ছবি বা লেখাটি ব্রেনের স্থায়ী মেমোরি তে খুব দ্রুত জমা হয়ে যায়। ফলে তাই লিখে পড়া অনেক বেশী কার্যকর।

পড়া মনে রাখার উপায়
পড়া মনে রাখার উপায়

তাই পড়া সম্পূর্ণ হয়ে গেলে কিছুক্ষণ পর অবশ্যই সেই পড়াটি নিয়ে ছবি আঁকা অথবা কিছু গল্প তৈরি করে সুন্দরভাবে অন্যদের সামনে সেই পড়া নিয়ে বানানো গল্পটি কাউকে শোনানো ইত্যাদি প্র্যাকটিস করলে আশা করি সেই পড়াটি মনে রাখতে সক্ষম হবে.

7. পড়াশোনা মনে রাখার উপায় কনসেপ্ট ট্রি

কনসেপ্ট ট্রি ব্যবহার করে পড়া। কোন বিষয়ে পড়ার আগে অধ্যায় গুলো কে কয়টি অংশে ভাগ করে নিলে পড়তে বেশ সুবিধা হয়. একে একটি গাছের সাথে তুলনা করা যেতে পারে।

গাছটিকে একটি অধ্যায় বিবেচনা করে প্রতিটি পাতায় অংশগুলোর একটি করে সারমর্ম লিখে পড়লে পড়া মনে রাখতে সহজ হয়. এ পদ্ধতিকে বলা হয় কনসেপ্ট ট্রি। এই পন্ধতি তে পড়া মনে রাখতে সহজ হয়.এটি কিন্তু বেশ কার্যকরী একটি পদ্ধতি পড়ার জন্য।

8. পড়া মনে রাখার দোয়া – পড়া মনে রাখার ইসলামিক উপায়

আপনি যদি মুসলিম ধর্মের মানুষ হয়ে থাকেন, তাহলে পড়া শুরু করার আগে অবশ্যই এই দোয়াটি পাঠ করে নিবেন। আশা করি মহান রাব্বুল আল্লাহ আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করবে এবং পড়া মনে রাখার জন্য অনেক উপকৃত হবে.

image

তাছাড়া এই দোয়াটা হতে পারে একজন মুসলমানের জন্য পড়া মনে রাখার ইসলামিক উপায় ও হাতিয়ার।

9. পড়ার জন্য সঠিক সময় নির্ধারণ করা

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে একজন মানুষ ব্রেনে পড়ালেখার মনে রাখার সঠিক সময়ে ফজরের পর. আপনি যদি মুসলমান ধর্মের হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই ফজরের নামাজ পর নির্ধারিত সময় নির্বাচন করে যদি পড়ালেখা শুরু করেন তাহলে অবশ্যই খুব ভাল ফলাফল পাবেন।

বিকালের পর মানুষের পড়ালেখা কথা বলা হয়ে, তবে আমার মনে হয় এটা সঠিক সময় নয়. এই সময় বেশিরভাগ স্টুডেন্ট খেলাতে ব্যস্ত থাকে। (অবশ্যই স্টুডেন্টদের নিয়মিত খেলাধুলার মধ্যে থাকাটা উচিত তবে সেটা মাত্রাতিরিক্ত নয়) সার্বক্ষণিক ফজরের নামাজের পর স্টুডেন্টদের পড়ালেখা করা ভালো।

10. পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমাতে হবে

অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমান সঠিক সময়ে ঘুমাতে হবে. একটা মানুষের সঠিক সময়ে ঘুমানোর নিয়ম এশার নামাজের পর খাওয়া-দাওয়া করে রাত সর্বোচ্চ দশটার মধ্যে সমস্ত কাজ সম্পন্ন করার পর অবশ্যই আপনাকে ঘুমাতে হবে.

আর ঠিক ফজরের আযানের সময় উঠতে হবে, এবং ধর্মীয় বিধিবিধান মেনে অথবা নামাজ সম্পন্ন করে আপনি বই পড়তে শুরু করতে পারেন, তাহলে আপনার ব্রেন সঠিকভাবে কাজ করবে এবং পড়া মনে রাখতে সক্ষম হবেন

উপদেশ এবং পরামর্শ

আপনি কখনোই বেশিক্ষণ ইলেকট্রিক ডিভাইস সামনে একটিভ থাকবেন না. কারণ ইলেকট্রিক ডিভাইস এর মাধ্যমে মানুষের চোখের মধ্য দিয়ে ব্রেনে ইলেকট্রিক নির্গত হয়. ফলে একটা মানুষ সেই কনটেন্ট-এর প্রতি এডিক্টেড হয়ে যাই.

আপনি যখনই ইলেকট্রিক ডিভাইস ভেতরের কন্টেন্টের উপর এডিক্টেড হয়ে যাবেন তখনই আপনার পড়ালেখার প্রতি উদাসীন এবং অপারগতা সৃষ্টি হবে. তার ফলে আপনার জীবন ধ্বংসের পথে চলে যেতে পারে।

তাই অবশ্যই ইলেকট্রিক ডিভাইস বেশি সময় নষ্ট করবেন না. প্রয়োজনে চাহিদা মিটে গেলে খুব দ্রুত ইলেকট্রিক ডিভাইস বন্ধ করে ঘুমাতে অথবা সবুজ প্রকৃতির সাথে সময় কাটানোর চেষ্টা করলেন।

যা শিখেছি তা অন্যকে শেখানো: যদি আপনি এই ফর্মুলাটি ব্যবহার করেন তাহলে অনেক উপকারে আসবে। আপনি যখন কাউকে আপনার কাঙ্খিত পড়াটি শিখাতে যাবেন, তখন অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে শিখতে হবে তারপর তাকে শেখাতে হবে. এর মাধ্যমে আপনার সেই শেখাটি আপনার অন্তরে অথবা ব্রেনে ভালোভাবে লিপিবদ্ধ থাকবে। তাই অবশ্যই যা শিখেছেন তা অন্যকে শেখাবেন।

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার খাবার

পড়ালেখার জন্য স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির করার খুবই প্রয়োজন। তাই নিচের লিস্ট কৃত খাবার গুলি প্রতিনিয়ত খাওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার স্মৃতিশক্তি ভালো থাকবে। ফলে খুব সহজেই পড়ালেখা মনে রাখতে সক্ষম হবেন।

image 1
মাঝে মধ্যে নিজেকে সময় দেবেন। অবশ্যই বিভিন্ন প্রকার স্থানে ভ্রমণ করবেন এবং মোটিভেশনাল বই ইত্যাদি সামাজিক কাজের সাথে সংযুক্ত থাকবেন। তাহলে আপনার মন ভালো থাকবে এবং পড়তে, কিছু করতে আনন্দ উপলব্ধি হবে.

অবশ্য পাঁচওয়াক্ত নামাজ এবং ইসলামিক মাইন্ডের নিজের জীবনকে সেটআপ করার চেষ্টা করবেন। তাহলে পরকালীন সুখ-শান্তি আপনার জন্য অপেক্ষা করবে। তাই দুনিয়ার লোভে পড়ে কখনোই মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহকে ভুলে যাবেননা। সমস্ত কিছুর উপরে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে স্মরণ করার চেষ্টা করবেন।

উপসংহার

এই পোস্টের প্রত্যেকটি পয়েন্ট যদি আপনার জীবনে অনুসরণ করে চলতে পারেন, আশা করি পড়ালেখা অথবা বিভিন্ন প্রকার কাজ খুব সহজেই আপনার স্মৃতিতে দীর্ঘস্থায়ীভাবে মনে রাখতে সক্ষম হবেন।

তাই সর্বশেষ চেষ্টা আপনাকে করতে হবে এবং ভাল ফলাফল আপনি অর্জন করতে সক্ষম হবেন। কখনই কোন কিছু এমনিতেই হয় না. অবশ্যই কষ্ট করতে হয়. তাই কষ্ট করলে অবশ্যই ভালোভাবে পাবেন।

error: Content is protected !!